![]() |
| তারেক রহমানের পরিকল্পনার উক্তি |
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পরিকল্পনার যত কথা। তারেক রহমানের বক্তব্য আমরা ২০১০ সাল থেকে শুনি না। একপ্রকার তার নামই অনেকে হারিয়ে ফেলেছি। কিন্তু তারেক রহমানের নেতৃত্বে ছিলো অসাধারণ তার প্রসংশা না করলেই নয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর বিভিন্নভাবে আন্দোলনে ভুমিকা রাখেন তারেক রহমান।। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতে তিনিই দলের হাল ধরেন। দলকে সুসংগঠিত করতে তার নেতৃত্বের প্রসংশার দাবীদার। আমি এমন অনেক তথ্য পেয়েছি তিনি একজন ইউনিয়ন কিংবা ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সাথে ফোনে কথা বলেছেন। তাদের খোজখবর নিয়েছেন। আপনি একবার ভাবুন আপনার দলের যিনি আগামীর সম্ভব্য প্রধানমন্ত্রী তিনি আপনাকে ফোন দিয়ে আপনার খোজখবর নিল। আপনার পরিবারের সাথে কথোপকথন করলো। তখন আপনার পরিবার এবং আপনার অনুভূতি কেমন থাকবে। যা হবার তাই হলো ২০২১ সাল থেকে সুসংগঠিত বিএনপির সমাবেশে তার প্রতিফলন ঘটে। বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীর নামেও ছিলো মামলা হামলা, স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিরা তাদের গ্রাম ছাড়া করেছে, বানিজ্য নিঃশেষ করে দিয়েছে। তারেক রহমান তাদের গোপনে সহযোগিতা করেছে কাউকে রিকশা,কাউকে গাড়ি কিনে, যাকে যেভাবে পেরেছে সহযোগিতা করেছে। এজন্যই ২০২২ সালের ডিসেম্বর বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে লক্ষ-লক্ষ জনতা ভেলায় ভেসে সাতার কেটে কেউ পায়ে হেটে দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে সমাবেশস্থলে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছে। টাকা দিয়ে এগুলো হয় না। এগুলো আবেগেরই প্রতীক। ২০২৩ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর জনাব তারেক রহমানের চমকে সকলেই চমকে যায় সেই সাথে নয়াপল্টনও চমকে যায়। বিশ্বাস করেন সেদিন যখনই কানে আসে
"প্রিয় বাংলাদেশ, প্রিয় বাংলাদেশের জনগন, আসসালামু আলাইকুম।"
তখন পুরো ঢাকা কেপে উঠে আমি তখন সাংবাদিকদের পাশে দাড়িয়ে কয়েকজন কয়েকজনকে জড়িয়ে ধরে আবেগে গর্জন তুলে। আর পারি নাই আমিও সাথে লাফ দিয়ে উঠি। এটা ছিলো তার দীর্ঘ দিনের ফসল। হুম, আজ সেই তারেক রহমান আবার দীর্ঘ মেয়াদি ফসল রোপন করছেন যা আমরা এখনই ভোগ করবো না। কৃষকের মর্যাদা যে একটা দেশের জন্য কত গুরুত্বপূর্ণ সেটা বলে বুঝানো যাবে না। আজকে যে দ্রব্যমুল্যের উর্ধ্ব-গতি সেটা এই অমর্যাদার কারনেই আমরা দেখি গ্রামগঞ্জে এখন আর মানুষ কৃষি কাজ করে না। এমন যদি আমরা সবাই কৃষিকাজে নিরুৎসাহিত হই তবে আমাদের তো অন্য দেশ থেকে কিনে আনতে হবে। তখন সেটার চড়া দাম থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কাজও করবো না, উৎপাদনও করবো না কিন্তু সস্তায় সেটা পাবো তা কিভাবে হয়। তারেক রহমানের উদ্যোগে তারই সমাধান মিলবে। তিনি গতকালে শিক্ষা নিয়ে তার পরিকল্পনার কথা বলতে গিয়ে বলেছেন প্রাথমিক শিক্ষাকে জোড় দিবেন এটাও দীর্ঘ মেয়াদি ফলাফল। জিয়াউর রহমানের শাসনামলেও খালখনন করেছেন, গাছ লাগিয়েছেন তার ফল তিনি ভোগ করেন নাই। আমরা ভোগ করছি। আসলে এমন পরিকল্পনায় বাংলাদেশের কল্যাণ যা ভবিষ্যতে প্রজন্মকে সুন্দর রাখতে পারবে। আমরা চাইলেই কিছু রাতারাতি পরিবর্তন করতে পারবো এমন প্রজেক্ট নেওয়া মোটেই বাস্তব নয়। বড় পরিকল্পনা আর স্থায়ী পরিকল্পনার আশাবাদী আমরা সচেতন শিক্ষার্থীরা শুধু আমি ভোগ করতে পারবো এই আশায় নয় আমার সন্তান আমার আগামীর প্রজন্মর জন্য একটা গ্রীন লাইফ করে রাখতে ভুমিকা রাখবো আমরা।

0 Comments
Welcome from our trending news. Thank you for your comment. We value your opinion. We write content with your feedback. I would be grateful if you would please follow me on my site