প্রসঙ্গ যখন বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক তখন সমানে চলে আসে সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের নাম। শেখ হাসিনার পতনের পর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ভারত বিরোধী স্লোগানে প্রায়ই লক্ষ্য করা যায় বিএনপির এই নেতার নাম। ২০০৪ সালের গ্রেনেড হামলার মামলায় তাকে তার নিজের জন্মদিনের দিনই ফাঁসির রায় আসে। যদিও এমামলায় তিনি খালাস দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তবে কারো কারো অভিযোগ তাকে ভারতের বিরোধীতার স্বীকার হতে হয়। সেভেন সিস্টার তথা ভারতের এপারে সাতটি অংঙ্গরাজ্যর বিরুদ্ধে তার অবস্থান জানতে পারে ভারত।
১০ ট্রাক অস্ত্র চালানের মামলায়ও তাকে অভিযুক্ত করা হয়। চট্রগ্রামে ২ রা এপ্রিল, ২০০৪ সালে তিনি ১৩০০ এসএমডি, ১২০০ গুলি সহ যাবতীয় সরঞ্জামদী নিয়ে আসেন। এই মামলায় তিনি এখনো সাজাপ্রাপ্ত আছেন। এতে তার আদেও মুক্তি মিলবে কিনা সে নিয়ে সন্দেহ আছে। তবে বাংলাদেশের ভারতবিরোধী মনোভাবী মানুষ তাকে খুব শীঘ্রই মুক্তি চান।এমনটাই ঘোরপাক খাচ্ছ সোস্যাল মিডিয়ায়। তাহলে বাবরের মুক্তিতে কী ভারতের মাথা ব্যথার কারন হয়ে দাড়িয়েছে?
যদিও বিএনপি ক্ষমতায় নেই তাই ভারতের চিন্তার কোনো কারন থাকারই কথা নয়। কিন্তু ভারত তাদের সীমান্ত নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হবে কারন বাংলাদেশে মৌলবাদীদের উত্থান হয়েছে বলে ভারতের উদ্বেগ রয়েছে। সেখানে বাবারের মুক্তিতে ভারতের এখন মাথা ব্যথার কারন না হলেও তারা বেশ সুবিধাজনক অবস্থানেও নেই। ভারতের কৌশলেই হাসিনা বাবরকে কৌশলগত কারনে ভারতের নির্দেশেই বাবরকে ফাসানো হয়েছে বলে দাবী তার পরিবার এবং দলীয় নেতাদের। তবে শীঘ্রই সঠিক বিচার পাবেন বলে আশা দল ও পরিবারের।
.jpeg)
0 Comments
Welcome from our trending news. Thank you for your comment. We value your opinion. We write content with your feedback. I would be grateful if you would please follow me on my site